দরজায় তোমার করাঘাতের শব্দ শুনে আমি হুমড়ি খেয়ে পড়ি
উঠে যাই কল্পিত অযোধ্যার সিংহাসন থেকে অকুন্ঠচিত্তে
ভাবি,আজ বুঝি তোমার হাত ধরে সূর্য উদয় দেখব।
খুলে দেই অন্দু পরা হৃদয়ের দরজাটা আবার, দেখি
তুমি হেটে চলে যাচ্ছ শুভ্র কুয়াশার মাঝে সাদা শাড়ি পরে.
তোমার সূর্য স্নানের আহ্ববানে আমি ভুলে যাই সব নিষিদ্ধ কাল,
অসহমান বেগুনি রশ্মির নীচে ছুটে আসি এক্সিপিতে আক্রান্ত আমি।
ভাবি, আজ বুঝি তোমার স্পর্শে দূর হবে বিরল ব্যাধি যত।
অপেক্ষমান আমি লুটিয়ে পরি ধুলোতে বারংবার, দেখি
তুমি পুষ্কর খোঁজো খেয়ায় ভেসে করে ইচ্ছামতির ইচ্ছাবদল।
তোমার বৃষ্টি বিলাসের ডাকে আমি সাড়া দেই সাঁঝের বেলা,
প্রিয় পিয়ানোটি ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে বৃষ্টির শব্দে বাধি সুর।
ভাবি, বুঝি এই বিলাসেই কেটে যাবে দিনের ব্যর্থতা।
বৃষ্টির জলে কৃষ্ণচুড়া ভাসিয়ে তোমায় বরণ করে নিব, দেখি
পুষ্পাভরণে আবৃত তুমি ছাতার নিচে কারো কাধে নিয়েছ আশ্রয়।
পূর্নিমার রাত, কাব্যের পাটাতনে অঙ্কিত করব নিদারুণ ব্যর্থতা,
জোত্স্নায় তুমি ফের ডাকছ আমায় করে ভালবাসার রোধন।
হাতে পঞ্চপ্রদীপ নিয়ে আমি উঠে আসি কাব্যে লিখন ফেলে, বলি
ভালবাসার ডাকে সারা দিতে দিতে আমি খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছি,
ভালবাসা নয়,আমার এই পঞ্চপ্রদীপ জ্বালাব কাব্যের পুঁজায়।
তুমি পুষ্কর খোঁজো খেয়ায় ভেসে করে ইচ্ছামতির ইচ্ছাবদল।
তোমার বৃষ্টি বিলাসের ডাকে আমি সাড়া দেই সাঁঝের বেলা,
প্রিয় পিয়ানোটি ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে বৃষ্টির শব্দে বাধি সুর।
ভাবি, বুঝি এই বিলাসেই কেটে যাবে দিনের ব্যর্থতা।
বৃষ্টির জলে কৃষ্ণচুড়া ভাসিয়ে তোমায় বরণ করে নিব, দেখি
পুষ্পাভরণে আবৃত তুমি ছাতার নিচে কারো কাধে নিয়েছ আশ্রয়।
পূর্নিমার রাত, কাব্যের পাটাতনে অঙ্কিত করব নিদারুণ ব্যর্থতা,
জোত্স্নায় তুমি ফের ডাকছ আমায় করে ভালবাসার রোধন।
হাতে পঞ্চপ্রদীপ নিয়ে আমি উঠে আসি কাব্যে লিখন ফেলে, বলি
ভালবাসার ডাকে সারা দিতে দিতে আমি খুব ক্লান্ত হয়ে পড়েছি,
ভালবাসা নয়,আমার এই পঞ্চপ্রদীপ জ্বালাব কাব্যের পুঁজায়।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন