আমি এখন আর আষাঢ় শ্রাবনের কোনো পিছুটানে নেই
ভালবাসার কফিন ধরে যে কবে শেষ কেদেছিলাম তাও ঠিক মনে নেই।
বুঝতেই পারছ, এখন কারো কোনো খুঁজে
আমার বিশেষ কোনো প্রয়োজন নেই,
কার ঘরে অথবা কোন প্রহরে কে টোকা দিয়ে যায়,
দূরে বসে কে বজায় বাশী যেই বাশীর সুর আমারও খুব প্রিয় ছিল ,
এসবে এখন আমার কিচ্ছু যায় আসে না।
আমি যেহেতু আর কাউকে ভালবাসি না সেহেতু ,
কার চোখের জল নদীর পানির সাথে মিশে গেল, অথবা
কে ভালবাসার জন্য আরেকবার ঝাপিয়ে পরল কর্ণফুলীতে,
তাতে আমার গন্ডারের চামড়ায় একটি ফুস্কাও পরবেনা।
আমি যেহেতু আর মেঘ বৃষ্টির ধারে কাছেও নেই সেহেতু ,
কে বৃষ্টিতে ভিজে ১০৪ ডিগ্রী জ্বর নিয়ে বিছানায় পরে আছে
তাতে আমার বিন্দুমাত্র সহানুভুতি হবে না।
কারো মাথার উপরে যদি আকাশ ভাঙ্গতে থাকে
তাতেই বা আমার কি আসে যায়? কারণ
আমার অভিধান থেকে চার অক্ষরের শব্দটা মুছে ফেলেছি।
এখন কোনো শ্রাবনের বনে অথবা আষাঢ়ের স্বরে
আমাকে কেউ খোজে পাবে না।
ভালবাসা আমাকে বড় বাঁচিয়ে দিয়েছগো।
এখন আর মাঝ রাতে ঘুমের ঘোরে চিত্কার করে উঠিনা।
তবে মিথ্যে বলব না, বৃষ্টির দিনে রবীন্দ্র সংগীতের সাথে ,
বাহিরে যখন জলতরঙ্গ সৃষ্টি হবে,
তোমাকে আমার অনেক মনে পরবে।
তবে আমি সেদিকে যাবনা, কথামুড়ি দিয়ে তখন
বিরহীর ঘুম একাই ঘুমাবো।
মা ,দিদি মা কেউই আর সেই ঘুম ভাঙ্গতে পারবে না।
কারো কোনো কষ্টেই এখন আমার কিছু যায় আসে না।
তবে হা ভালবাসার বাজারে এখন অনেক আগুন , যদি শুনি
সেই আগুনে কেউ পুড়ে পুড়ে মরিয়া হয়ে গেছে ,
একের পর এক ব্যাংক লোন নিয়ে কেউ ডিফ্ল্টার হয়ে পরেছে,
তাকে জানিয়ে দিও তার পরবর্তী ব্যাংক লোন গেরান্টি হতে
আমি বিনা বাক্যব্যায়ে রাজি।
আমি নিজেই হব তার ব্যাংক লোনের নিশ্চয়তা দানকারী ,
শর্ত শুধু একটাই--
কোনো ছলেই মনের ঘরে জং ধরে যাওয়ার তালাটাকে খোলা চলবে না।
বর্ষার তুচ্ছ
কদম্বের ছল ছুতোয় তো নয়ই।
ভালবাসার কফিন ধরে যে কবে শেষ কেদেছিলাম তাও ঠিক মনে নেই।
বুঝতেই পারছ, এখন কারো কোনো খুঁজে
আমার বিশেষ কোনো প্রয়োজন নেই,
কার ঘরে অথবা কোন প্রহরে কে টোকা দিয়ে যায়,
দূরে বসে কে বজায় বাশী যেই বাশীর সুর আমারও খুব প্রিয় ছিল ,
এসবে এখন আমার কিচ্ছু যায় আসে না।
আমি যেহেতু আর কাউকে ভালবাসি না সেহেতু ,
কার চোখের জল নদীর পানির সাথে মিশে গেল, অথবা
কে ভালবাসার জন্য আরেকবার ঝাপিয়ে পরল কর্ণফুলীতে,
তাতে আমার গন্ডারের চামড়ায় একটি ফুস্কাও পরবেনা।
আমি যেহেতু আর মেঘ বৃষ্টির ধারে কাছেও নেই সেহেতু ,
কে বৃষ্টিতে ভিজে ১০৪ ডিগ্রী জ্বর নিয়ে বিছানায় পরে আছে
তাতে আমার বিন্দুমাত্র সহানুভুতি হবে না।
কারো মাথার উপরে যদি আকাশ ভাঙ্গতে থাকে
তাতেই বা আমার কি আসে যায়? কারণ
আমার অভিধান থেকে চার অক্ষরের শব্দটা মুছে ফেলেছি।
এখন কোনো শ্রাবনের বনে অথবা আষাঢ়ের স্বরে
আমাকে কেউ খোজে পাবে না।
ভালবাসা আমাকে বড় বাঁচিয়ে দিয়েছগো।
এখন আর মাঝ রাতে ঘুমের ঘোরে চিত্কার করে উঠিনা।
তবে মিথ্যে বলব না, বৃষ্টির দিনে রবীন্দ্র সংগীতের সাথে ,
বাহিরে যখন জলতরঙ্গ সৃষ্টি হবে,
তোমাকে আমার অনেক মনে পরবে।
তবে আমি সেদিকে যাবনা, কথামুড়ি দিয়ে তখন
বিরহীর ঘুম একাই ঘুমাবো।
মা ,দিদি মা কেউই আর সেই ঘুম ভাঙ্গতে পারবে না।
কারো কোনো কষ্টেই এখন আমার কিছু যায় আসে না।
তবে হা ভালবাসার বাজারে এখন অনেক আগুন , যদি শুনি
সেই আগুনে কেউ পুড়ে পুড়ে মরিয়া হয়ে গেছে ,
একের পর এক ব্যাংক লোন নিয়ে কেউ ডিফ্ল্টার হয়ে পরেছে,
তাকে জানিয়ে দিও তার পরবর্তী ব্যাংক লোন গেরান্টি হতে
আমি বিনা বাক্যব্যায়ে রাজি।
আমি নিজেই হব তার ব্যাংক লোনের নিশ্চয়তা দানকারী ,
শর্ত শুধু একটাই--
কোনো ছলেই মনের ঘরে জং ধরে যাওয়ার তালাটাকে খোলা চলবে না।
বর্ষার তুচ্ছ
কদম্বের ছল ছুতোয় তো নয়ই।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন