চাইলেই ফিরে যেতে পারতাম শিথিল দেহে,
নিরেট কুয়াশার বুক ভেদ করে নিকৃষ্ট ব্যর্থতায়,
হয়তোবা ফিরতে পারতাম প্রসিদ্ধ দক্ষতায়-
অস্বীকৃত পথের শেষ প্রান্ত থেকে অনায়াসে।
সুনিপুনে ভষ্মিভূত করে মর্ত্যের চোরাবালিকে-
ফিরে যেতে পারতাম নলখাগড়ার বনে।
কেন ফিরে যাব? যে পথে হেঁটে এসেছি
দিন রাত্রির বৈষম্যতা ভুলে, অনাহারে-
শুকিয়ে খাদ্যনালী অপেক্ষমান ক্যান্সারের,
দরিদ্রতার তান্ডবে এলোমেলো বাবুই নীড়।
তেজো মূর্তিকে ফেলে ধূলোময় পথ ধরে -
হেঁটে এসে আজ কেনইবা ফিরে যাবো?
আর ফিরবোনা; অন্ধত্ব লাভ করুক স্হিত দৃষ্টি।
সবুজ মেঘগুলো নেমে আসুক বৃষ্টি হয়ে,
কাদামাটিতে রুপান্তরিত হোক শেষ অবলম্বনটুকু।
অসাড় দেহে চাইনা প্রলুব্ধিত সতেজ নয়ন,
আজ বরং তারা আবৃত হোক গাঢ় অন্ধকারেই।
হোক আধিখ্যেতা! অজ্ঞাত পাপের উপ শাখায়-
ঝুলিয়ে সভ্যতার পোষাক, জন্মাক আজ নগ্নতা।
নিরেট কুয়াশার বুক ভেদ করে নিকৃষ্ট ব্যর্থতায়,
হয়তোবা ফিরতে পারতাম প্রসিদ্ধ দক্ষতায়-
অস্বীকৃত পথের শেষ প্রান্ত থেকে অনায়াসে।
সুনিপুনে ভষ্মিভূত করে মর্ত্যের চোরাবালিকে-
ফিরে যেতে পারতাম নলখাগড়ার বনে।
কেন ফিরে যাব? যে পথে হেঁটে এসেছি
দিন রাত্রির বৈষম্যতা ভুলে, অনাহারে-
শুকিয়ে খাদ্যনালী অপেক্ষমান ক্যান্সারের,
দরিদ্রতার তান্ডবে এলোমেলো বাবুই নীড়।
তেজো মূর্তিকে ফেলে ধূলোময় পথ ধরে -
হেঁটে এসে আজ কেনইবা ফিরে যাবো?
আর ফিরবোনা; অন্ধত্ব লাভ করুক স্হিত দৃষ্টি।
সবুজ মেঘগুলো নেমে আসুক বৃষ্টি হয়ে,
কাদামাটিতে রুপান্তরিত হোক শেষ অবলম্বনটুকু।
অসাড় দেহে চাইনা প্রলুব্ধিত সতেজ নয়ন,
আজ বরং তারা আবৃত হোক গাঢ় অন্ধকারেই।
হোক আধিখ্যেতা! অজ্ঞাত পাপের উপ শাখায়-
ঝুলিয়ে সভ্যতার পোষাক, জন্মাক আজ নগ্নতা।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন