মুদ্রাদোষের সমুদ্রে সাঁতার কাটতে গিয়ে হাঙ্গরের মুখে সম্মুখীন হয়েছিলাম, তাই বলে এতো সাধ করে খনন করা সমুদ্রে সাঁতার না কেটে কি পারা যায়?
মন্থর বাতাসের কুলগ্নে কুলঙ্গি থেকে দিন পঞ্জিকা নামিয়ে উল্টে যাচ্ছি উন্মীলিত করে রাখা পাতাগুলো, যতই উল্টাচ্ছি ততই সক্রিয় হচ্ছে ঘ্রাণেন্দ্রিয়, খুব চেনা সুঘ্রাণ ভেসে আসছে, না না পঞ্জিকার পাতায় কাটা দাগের মত পুরোনো নয় একদম সতেজ, সদ্য প্রস্ফুটিত গোলাপ সুভাষ। যতই উল্টে যাচ্ছি ততই নিকটে আসছে। শকুন্তলা নয়, নয় দুর্গামাতা,গত রাতে স্বপ্নে এসে হিম পরশে ছুয়ে যাওয়া পুষ্পবতী। জড়ীভূত হাত চেপে ধরে আতপ্ততায় ঠিক যেমনটি করেছিলো গতরাতে। লোকালয় দেখবো বলেই বাঁধা দেইনি কোনো, সাথে ছিলো স্বপ্নের মত না হারানোর প্রতিঙ্গা। কথা রেখেছে নিয়ে এসেছে কাঙ্খিত লোকালয়ে সময়ের দুর্দৈব দৈর্ঘ্য পার করে। পড়ি মরি করে তাকিয়ে দেখি বিচরিত সকল সুখকে পূর্ব জন্মের পর-হিংসা ভুলে।
নতুন নগরীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশে ভঙ্গি জানাছিলো না ধারাক্রমেই পরম আদরে বুকে টেনে নেই দেহারার ফুলেল বিছানায়। দুরুদুরু চিত্তে নিশ্বাস ফেলি ভাবি এই বুঝি স্বপ্ন ভেঙ্গে গেলো আবারো। তার তেরচা দৃষ্টির চাঁদরে ঢেকে যায় ভয়, জয় হয় চঞ্চরীকের। ঘর্মাক্ত কলেবরেই ঘুমিয়ে পরি তার বুকে মাথা রেখে তার নির্দেশে।
পাশ বালিশ হাত রেখে যখন আল মাহমুদের কাব্য সমগ্রের ছোয়া পেলাম না তখনি চিৎকার দিয়ে উঠি। না সে হারিয়ে যায়নি, আজ সে পাশবালিশে নয় ঘুমিয়েছে আমার বুকে।
মন্থর বাতাসের কুলগ্নে কুলঙ্গি থেকে দিন পঞ্জিকা নামিয়ে উল্টে যাচ্ছি উন্মীলিত করে রাখা পাতাগুলো, যতই উল্টাচ্ছি ততই সক্রিয় হচ্ছে ঘ্রাণেন্দ্রিয়, খুব চেনা সুঘ্রাণ ভেসে আসছে, না না পঞ্জিকার পাতায় কাটা দাগের মত পুরোনো নয় একদম সতেজ, সদ্য প্রস্ফুটিত গোলাপ সুভাষ। যতই উল্টে যাচ্ছি ততই নিকটে আসছে। শকুন্তলা নয়, নয় দুর্গামাতা,গত রাতে স্বপ্নে এসে হিম পরশে ছুয়ে যাওয়া পুষ্পবতী। জড়ীভূত হাত চেপে ধরে আতপ্ততায় ঠিক যেমনটি করেছিলো গতরাতে। লোকালয় দেখবো বলেই বাঁধা দেইনি কোনো, সাথে ছিলো স্বপ্নের মত না হারানোর প্রতিঙ্গা। কথা রেখেছে নিয়ে এসেছে কাঙ্খিত লোকালয়ে সময়ের দুর্দৈব দৈর্ঘ্য পার করে। পড়ি মরি করে তাকিয়ে দেখি বিচরিত সকল সুখকে পূর্ব জন্মের পর-হিংসা ভুলে।
নতুন নগরীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশে ভঙ্গি জানাছিলো না ধারাক্রমেই পরম আদরে বুকে টেনে নেই দেহারার ফুলেল বিছানায়। দুরুদুরু চিত্তে নিশ্বাস ফেলি ভাবি এই বুঝি স্বপ্ন ভেঙ্গে গেলো আবারো। তার তেরচা দৃষ্টির চাঁদরে ঢেকে যায় ভয়, জয় হয় চঞ্চরীকের। ঘর্মাক্ত কলেবরেই ঘুমিয়ে পরি তার বুকে মাথা রেখে তার নির্দেশে।
পাশ বালিশ হাত রেখে যখন আল মাহমুদের কাব্য সমগ্রের ছোয়া পেলাম না তখনি চিৎকার দিয়ে উঠি। না সে হারিয়ে যায়নি, আজ সে পাশবালিশে নয় ঘুমিয়েছে আমার বুকে।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন