যাক তাহলে অনেক বছর পর হলেও বাড়িটি আজ জাকজমকপূর্ণ হলো। মাছিদের ভোঁ ভোঁ করে শোক প্রকাশ করাটাই শুধু বিরক্তিকর।
পুরনো টিনের চালের ফুটো দিয়ে বৃষ্টি পড়ে বলে পালঙ্কটি সড়িয়ে নেয়া হচ্ছে দালান ঘরের ছাঁদের নিচে। পালঙ্কে পিঠ লাগানোর কথা আমারি ছিলো তাই এক পলক তাকাতে ভুলে যায়নি।
অদম্য কে দমন করে পিঠ লাগিয়ে পবিত্র পালঙ্কটিকে অপবিত্র করার হাত থেকে রক্ষা পেলাম কারণ যার জন্য আজকের এই শয্যা সে আমার অনেক প্রিয় মানুষ ছিলো এখন মনে হয় নেই, না অস্বীকার করে লাভ নেই এখনো সে প্রিয় মানুষ হয়েই রয়েছে এবং থাকবে।
তার কি হয়েছে? সারাজীবন নিজে একা একা গোসল করলো আজ দেখি কয়েকজন মিলেই তাকে গোসল করাচ্ছে!!!
আমার সহ্য হচ্ছে না একদম এসব।
তার জন্য নিরাপদ, যথোপযুক্ত স্থানেই এখন পালঙ্কটি।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন