দিব্যদৃষ্টিতে আপনাকেই দেখেছি দু'চোখের দুরত্বে।
দীপান্বিতার শহর ফেলে পাদবিক হিমানীর রাজত্বে,
জোত্স্নার আলোয় আধো রাতে ভাঙ্গা স্বপ্নের মাঝে,
সুখ কুঁড়াতে গিয়ে শৈলের চূঁড়ায় নির্লিপ্ত নগ্ন সাঁঝে,
কালো কেশের অমিয় সুভাষ বিলানো নীল আকাশে,
নুপুর পায়ে চঞ্চল নৃত্তে হৃদয় মাতানো ঘোর বরষে,
স্বপ্ন লতা ছেয়ে যাওয়ার সুখের যন্ত্রণার উন্মাদনায়,
এক চিলতে জোত্স্নায় আঁকা ক্যানভাসের আল্পনায়।
ছিপি ফুঁড়ে অব্যক্ত পঙতিগুলো সম্মুখে দন্ডায়মান,
হুনুরির কারুতে ঠাই দিবেন কি? রয়েছি অপেক্ষমান।
তুমি এখনো ঘুমোচ্ছ? আঁধার লুকিয়েছে সূর্যালোকে,
প্রশান্ত হৃদয়ে পাখপাখালি উড়ছে প্রণয়ের সর্বসুখে।
যুগলহাতে চলো আজ নগনদীতে ভাসবো অবেলায়,
খেলবো দু'জন নিরালাতে মৃদু আলোয় চন্দ্র দোলায়।
নিয়ে যাবো বসন্তপুরে যেখানে রয়েছে দুঃখের পরিত্রাণ,
মন্দানিলে খুলে উদাসী ঘোমটা করবো দু'জন ধারাস্নান।
চুম্বনের উষ্ণতায় হারিয়ে যাব কৌতুহলের অতলান্তে,
আনাড়ি নাবিক বাইবো তরণী কাম সমুদ্রের শেষপ্রান্তে।
উড়ে আসো নীল প্রজাপতি হয়ে বিশ্বস্ত প্রেম মন্দিরে,
মুচকি হাসির আলিঙ্গনে চলো না যাই সপুষ্পক বন্দরে।
দেখেছিস কত অবজ্ঞায় নিষ্কাশিত শুভ্র মেঘের অন্তর্বাষ্প,
চন্দ্রতাপে সুভাষ হারিয়ে বিদীর্যমান জোত্স্নালোভী সুপ্তপুষ্প।
গোধুলির সূর্য স্নিগ্ধতা কেড়ে নিয়ে ছুঁড়ে ফেলে আঁধারে,
সুরকন্যার লাজবন্তিতে ঝড় তুলে গম্ভীর অকূল পাথারে।
জোনাকি আলোর ইন্দ্রজালে জীবন্ত হয়ে উঠে স্থির চিত্রটি,
চুপিসারে এসে উষ্ণ আবেশে পড়ে শোনায় জ্বলন্ত পত্রটি।
উপড়ে ফেলবো আজ তোর লালায়িত ক্রুশ বক্ষ থেকে,
যবনিকা পতন হবে লাস্যমঞ্চে শেষনৃত্যের অপূর্ণতা মেখে।
ম্লায়মান আখিতে স্বপ্নরেখায় নাইবা নিলাম আর কাউকে জড়িয়ে,
আপনাকে নিয়েই নাহোক পথ চলা তোর মাঝে তোমাকে হারিয়ে।
দীপান্বিতার শহর ফেলে পাদবিক হিমানীর রাজত্বে,
জোত্স্নার আলোয় আধো রাতে ভাঙ্গা স্বপ্নের মাঝে,
সুখ কুঁড়াতে গিয়ে শৈলের চূঁড়ায় নির্লিপ্ত নগ্ন সাঁঝে,
কালো কেশের অমিয় সুভাষ বিলানো নীল আকাশে,
নুপুর পায়ে চঞ্চল নৃত্তে হৃদয় মাতানো ঘোর বরষে,
স্বপ্ন লতা ছেয়ে যাওয়ার সুখের যন্ত্রণার উন্মাদনায়,
এক চিলতে জোত্স্নায় আঁকা ক্যানভাসের আল্পনায়।
ছিপি ফুঁড়ে অব্যক্ত পঙতিগুলো সম্মুখে দন্ডায়মান,
হুনুরির কারুতে ঠাই দিবেন কি? রয়েছি অপেক্ষমান।
তুমি এখনো ঘুমোচ্ছ? আঁধার লুকিয়েছে সূর্যালোকে,
প্রশান্ত হৃদয়ে পাখপাখালি উড়ছে প্রণয়ের সর্বসুখে।
যুগলহাতে চলো আজ নগনদীতে ভাসবো অবেলায়,
খেলবো দু'জন নিরালাতে মৃদু আলোয় চন্দ্র দোলায়।
নিয়ে যাবো বসন্তপুরে যেখানে রয়েছে দুঃখের পরিত্রাণ,
মন্দানিলে খুলে উদাসী ঘোমটা করবো দু'জন ধারাস্নান।
চুম্বনের উষ্ণতায় হারিয়ে যাব কৌতুহলের অতলান্তে,
আনাড়ি নাবিক বাইবো তরণী কাম সমুদ্রের শেষপ্রান্তে।
উড়ে আসো নীল প্রজাপতি হয়ে বিশ্বস্ত প্রেম মন্দিরে,
মুচকি হাসির আলিঙ্গনে চলো না যাই সপুষ্পক বন্দরে।
দেখেছিস কত অবজ্ঞায় নিষ্কাশিত শুভ্র মেঘের অন্তর্বাষ্প,
চন্দ্রতাপে সুভাষ হারিয়ে বিদীর্যমান জোত্স্নালোভী সুপ্তপুষ্প।
গোধুলির সূর্য স্নিগ্ধতা কেড়ে নিয়ে ছুঁড়ে ফেলে আঁধারে,
সুরকন্যার লাজবন্তিতে ঝড় তুলে গম্ভীর অকূল পাথারে।
জোনাকি আলোর ইন্দ্রজালে জীবন্ত হয়ে উঠে স্থির চিত্রটি,
চুপিসারে এসে উষ্ণ আবেশে পড়ে শোনায় জ্বলন্ত পত্রটি।
উপড়ে ফেলবো আজ তোর লালায়িত ক্রুশ বক্ষ থেকে,
যবনিকা পতন হবে লাস্যমঞ্চে শেষনৃত্যের অপূর্ণতা মেখে।
ম্লায়মান আখিতে স্বপ্নরেখায় নাইবা নিলাম আর কাউকে জড়িয়ে,
আপনাকে নিয়েই নাহোক পথ চলা তোর মাঝে তোমাকে হারিয়ে।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন