কালি শেষ হবার আগেই রেশমী কলম ছুঁড়ে ঝুপড়িতে বসে রক্তাম্বরে, মনের মুকুরে দেখে নবোদিত দিনের প্রতিচ্ছবি। জেনেও না জানার ভান ধরে তাকিয়ে রয়েছে পুল সিরাতের দিকে। স্কুটার তড়িৎ গতিতে ধেয়ে আসবে অথবা ভ্যানে চড়ে। মাথার উপর দিয়ে উড়োজাহাজ উড়ে যাবার শব্দও তার কাছে মনে হয় স্কুটার এই এলো বুঝি। আসবেতো নাকি পাকা ধানের অভিসম্পাতে নিক্ষিপ্ত হবে জাহান্নামে? আমতা আমতা করতে করতে পিড়ি পেতে বসে থাকা উঠানে গিয়ে বাবাকে বলে আসবেতো? ওলা ওঠা বাবারও সাধ্য নেই না বলার। দাঁতে দাঁতে খিল ধরলেও সদ্য কলানো স্বপ্ন ভেঙ্গে দেওয়া ঠিক হবে না।
পূর্বাহ্নের প্রারম্ভে স্কুটার হাজির করার প্রতিজ্ঞায় কালবেলাতেই কলেবরে তেল মেখে নেমে পরে লুঙ্গি পরে, একবারও সে বুঝতে পারেনি জমিদার বাড়ির নবোঢ়া অপেক্ষমান ফুলেল শয্যায়। কোমরে দড়ি বেধে যখন সারা পাড়া ঘুরানো হলো তা দেখে রেশমি চিপটান কাটে, উপহাস করে আধ বিঘৎ জিভ বের করে।
পূর্বাহ্নের প্রারম্ভে স্কুটার হাজির করার প্রতিজ্ঞায় কালবেলাতেই কলেবরে তেল মেখে নেমে পরে লুঙ্গি পরে, একবারও সে বুঝতে পারেনি জমিদার বাড়ির নবোঢ়া অপেক্ষমান ফুলেল শয্যায়। কোমরে দড়ি বেধে যখন সারা পাড়া ঘুরানো হলো তা দেখে রেশমি চিপটান কাটে, উপহাস করে আধ বিঘৎ জিভ বের করে।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন