আজ আর আমি দিকভ্রষ্ট হইনা কোন বিকলাঙ্গ ছাঁয়ার প্রতিবিম্বে, কারো অনুগ্র চাহনিতে বাজাই না পৌরাণিক সরোদ। নিরুক্ত এই বর্ষায়, জলাশয়ে জন্মে না কোনো নীলপদ্ম, আসে না আর কোনো মিষ্টভাষী, বিলায় না মোহ। আমিতো এখন অমোঘ গণনায় অনায়াসে বলে দিতে পারি; আকাশে ভাসমান কুমারী মেঘের প্রসবকাল। প্রসিদ্ধ পোষাকে আবৃত উগ্র যে বাতাস; তার শরীর স্পর্শ করে বলে দিতে পারি গন্তব্যস্থল, সদর্পে আঘাত হানবে কার ঝরোকায়, কোন কাল নিশিতে। আজ আর কোনো স্বপ্নের কেন্দ্র বিন্দুতে করি না সঞ্চরণ। শুন্যগর্ভ দেহে হেঁটে যাই শ্মশান ধোঁয়ায়, স্ফুরিত আঁধারে খুঁজে নেই স্ফটিক শিশির কণা।
এখন আমার শাণিত দৃষ্টি এড়িয়ে, অনুপ্রবেশ হয় না কোনো অলীক জোছনার, হয় না একাকী শয্যায় কোন দ্বৈত দৃশ্যের অবতরণ। উদয় হয় না বিভ্রান্তির সূর্য এই অমর্ত্য আঙ্গিনায় অথচ আজও তুমি অতুল ধৃষ্টতায় এসে দখল করে নাও আমার প্রতিটি কবিতার শিরোনাম।
এখন আমার শাণিত দৃষ্টি এড়িয়ে, অনুপ্রবেশ হয় না কোনো অলীক জোছনার, হয় না একাকী শয্যায় কোন দ্বৈত দৃশ্যের অবতরণ। উদয় হয় না বিভ্রান্তির সূর্য এই অমর্ত্য আঙ্গিনায় অথচ আজও তুমি অতুল ধৃষ্টতায় এসে দখল করে নাও আমার প্রতিটি কবিতার শিরোনাম।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন