কাল রাতের নির্জনে এক পশলা বৃষ্টি এসেছিলো,
নীল অন্ধকার ঘরে, বিনা অনুমতিতেই-
ধুয়ে দিয়ে গেছে ধুলোপড়া শব্দগুলোকে।
বৃষ্টির মৃদু গুঞ্জনে প্রতিটি শব্দ পেয়েছে স্বচ্ছতা,
এতটাই স্বচ্ছ যে, অনায়াসে স্পষ্ট হয়ে উঠেছিলো-
পশ্চাতে দাঁড়ানো হিজল তলার ভোর,
নোনাধরা নীল পোশাকে পরাধীনতার সুর।
কত না মধুরতায় চতুর বিকালের স্রোত বয়ে যায়,
যুগলের তত্ত্ব কথায় মৃত্তিকা আবার প্রাণ ফিরে পায়।
হঠাৎ করেই শব্দগুলো নড়ে উঠে,
ঘরময় শুরু হয় তাদের ছুটোছুটি,
মুক্তির দাবিতে প্রকম্পিত করে ঘরের প্রতিটি স্তম্ভ।
আমি অনিমেষে তাকিয়ে ছিলাম কিছুক্ষণ-
নির্বাক হয়ে "ভালবাসা" নামক শব্দটির দিকে।
পেলব কন্ঠে বলেছিলাম,
"আমি তো তোকে ভালবেসে তোর ধুলোমাখা শরীর নিয়ে বেঁচে ছিলাম,
আজ তুই ও কি মুক্তি চাস?"
উৎকর্ণ হয়ে শুনেছিলো আমার অস্পষ্ট ব্যাক্যগুলো,
অতঃপর চিৎকার করে বলে উঠে,
"কাপুরুষের ভালবাসা! আদৌ কি পেরেছিলে ভালবেসে-
আমাকে গুঁজে দিতে কোনো একটি কবিতার ক্ষুদ্র চরনে?"
নীল অন্ধকার ঘরে, বিনা অনুমতিতেই-
ধুয়ে দিয়ে গেছে ধুলোপড়া শব্দগুলোকে।
বৃষ্টির মৃদু গুঞ্জনে প্রতিটি শব্দ পেয়েছে স্বচ্ছতা,
এতটাই স্বচ্ছ যে, অনায়াসে স্পষ্ট হয়ে উঠেছিলো-
পশ্চাতে দাঁড়ানো হিজল তলার ভোর,
নোনাধরা নীল পোশাকে পরাধীনতার সুর।
কত না মধুরতায় চতুর বিকালের স্রোত বয়ে যায়,
যুগলের তত্ত্ব কথায় মৃত্তিকা আবার প্রাণ ফিরে পায়।
হঠাৎ করেই শব্দগুলো নড়ে উঠে,
ঘরময় শুরু হয় তাদের ছুটোছুটি,
মুক্তির দাবিতে প্রকম্পিত করে ঘরের প্রতিটি স্তম্ভ।
আমি অনিমেষে তাকিয়ে ছিলাম কিছুক্ষণ-
নির্বাক হয়ে "ভালবাসা" নামক শব্দটির দিকে।
পেলব কন্ঠে বলেছিলাম,
"আমি তো তোকে ভালবেসে তোর ধুলোমাখা শরীর নিয়ে বেঁচে ছিলাম,
আজ তুই ও কি মুক্তি চাস?"
উৎকর্ণ হয়ে শুনেছিলো আমার অস্পষ্ট ব্যাক্যগুলো,
অতঃপর চিৎকার করে বলে উঠে,
"কাপুরুষের ভালবাসা! আদৌ কি পেরেছিলে ভালবেসে-
আমাকে গুঁজে দিতে কোনো একটি কবিতার ক্ষুদ্র চরনে?"
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন