সূর্যকে ঢেকে তার কালোকেশে,
জননীর নিখাদ মমতায় ঘুম জাগিয়ে পৃথিবীর চোখে,
মধুর গুঞ্জনে আঁচলে বেঁধে নক্ষত্র রাত নেমে আসতো সুচতুর-
ক্রমশ উচু হওয়া বিনাশী দেয়াল ডিঙ্গিয়ে,
মখমলের শয্যায় ছলকে দিতে কামনার জল
নামাতো বৃষ্টি অঢেল।
মিটমিট করে তাকিয়ে থাকা একচোখা তারাগুলো ছাড়া
আর কেউ জানতো না তার কথা,
না তির্যক বাতাস না হিংসুটে জ্যোৎস্নার দল।
আজ আর সেই রাত দেখি না, যা দেখি তার সবটুকুই আঁধার,
জানি না কোথায় লুকিয়েছে সে, ভাসিয়েছে তার কোমল দেহ কার দ্যোতনায়,
নাকি সেঁজেছে গ্রন্থকীট, আনকোরা উপমায় খুঁজে পেতে অমিয়তা!
রোজকার আঁধার দেবী,
এখন আর নেমে আসে না সমুদ্রকে বানিয়ে তার পা’য়ের নূপুর,
স্রোতকে বানিয়ে অতুল ঝংকার,
নেমে আসে না সেই তীর্থের রাত চোখটিপে ধুসর গোধূলিকে।
জননীর নিখাদ মমতায় ঘুম জাগিয়ে পৃথিবীর চোখে,
মধুর গুঞ্জনে আঁচলে বেঁধে নক্ষত্র রাত নেমে আসতো সুচতুর-
ক্রমশ উচু হওয়া বিনাশী দেয়াল ডিঙ্গিয়ে,
মখমলের শয্যায় ছলকে দিতে কামনার জল
নামাতো বৃষ্টি অঢেল।
মিটমিট করে তাকিয়ে থাকা একচোখা তারাগুলো ছাড়া
আর কেউ জানতো না তার কথা,
না তির্যক বাতাস না হিংসুটে জ্যোৎস্নার দল।
আজ আর সেই রাত দেখি না, যা দেখি তার সবটুকুই আঁধার,
জানি না কোথায় লুকিয়েছে সে, ভাসিয়েছে তার কোমল দেহ কার দ্যোতনায়,
নাকি সেঁজেছে গ্রন্থকীট, আনকোরা উপমায় খুঁজে পেতে অমিয়তা!
রোজকার আঁধার দেবী,
এখন আর নেমে আসে না সমুদ্রকে বানিয়ে তার পা’য়ের নূপুর,
স্রোতকে বানিয়ে অতুল ঝংকার,
নেমে আসে না সেই তীর্থের রাত চোখটিপে ধুসর গোধূলিকে।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন