নিবিড় বিকালে, বন্দী করতে শুন্য ক্যানভাসে;
অপলক তাকিয়ে ছিলাম যে গোমরা মেঘগুলোর দিকে।
খানিক পূর্বে, হঠাৎ নেমে আসে তারা বৃষ্টি হয়ে,
জলমানবের অপেক্ষার স্লোগানে;
ভেজাতে তার শুষ্ক ঠোট,
চিবুক ছুঁয়ে হিম পরশে জাগাতে তার কাব্য বিলাস।
এদিকে বেখেয়ালী ঘোরে অসম্পন্ন থাকে অন্তিম ছবি,
ভুলে যাই সেই চিরচেনা মেঘের রঙ।
পাথরের আড়ালে অসীম নিঃশব্দে লুকিয়ে থাকা
অভিমানী ক্যাকটাস; শেষ কবে কোন প্রহরে,
মুখ তুলে তাকিয়েছিল, কোন বিহ্বল দুপুরে,
অলিখিত দিব্যি তুলে খুলেছে তার চটুল খোঁপা,
শর্তবিহীন দৃষ্টিতে শেষ কবে, কোন আঁধারে-
শয্যা পেতেছিল ঈশ্বরহীন বিন্দুতে!
সব কিছুই ভুলে গেছি।
তবে আজও ভুলতে পারিনি,
রাতের শেষে জেগে থাকা অন্ধকারে,
আধুলির নির্বাক আঁচলে আশ্রিত মুখখানি।
অপলক তাকিয়ে ছিলাম যে গোমরা মেঘগুলোর দিকে।
খানিক পূর্বে, হঠাৎ নেমে আসে তারা বৃষ্টি হয়ে,
জলমানবের অপেক্ষার স্লোগানে;
ভেজাতে তার শুষ্ক ঠোট,
চিবুক ছুঁয়ে হিম পরশে জাগাতে তার কাব্য বিলাস।
এদিকে বেখেয়ালী ঘোরে অসম্পন্ন থাকে অন্তিম ছবি,
ভুলে যাই সেই চিরচেনা মেঘের রঙ।
পাথরের আড়ালে অসীম নিঃশব্দে লুকিয়ে থাকা
অভিমানী ক্যাকটাস; শেষ কবে কোন প্রহরে,
মুখ তুলে তাকিয়েছিল, কোন বিহ্বল দুপুরে,
অলিখিত দিব্যি তুলে খুলেছে তার চটুল খোঁপা,
শর্তবিহীন দৃষ্টিতে শেষ কবে, কোন আঁধারে-
শয্যা পেতেছিল ঈশ্বরহীন বিন্দুতে!
সব কিছুই ভুলে গেছি।
তবে আজও ভুলতে পারিনি,
রাতের শেষে জেগে থাকা অন্ধকারে,
আধুলির নির্বাক আঁচলে আশ্রিত মুখখানি।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন